অন্তর্বর্তী সরকার চরম দরিদ্র ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য ৩ লাখ ৩৫ হাজার ৪৪৩ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করেছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ২,০৩,৭৯৮ মেট্রিক টন চাল ১ কোটি ৭৬ লাখ পরিবারের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে, যেখানে প্রতি পরিবার ১০ কেজি করে চাল পেয়েছে।
ত্রাণ কর্মসূচির মাধ্যমে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬৪৫ মেট্রিক টন চাল দেওয়া হয়েছে, প্রতিটি পরিবার পেয়েছে ১০ থেকে ৩০ কেজি করে। এছাড়া দুর্ঘটনা ও দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ২৯ কোটি ১৮ লাখ টাকার বেশি নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়েছে।
অতি দরিদ্রদের কর্মসংস্থানের জন্য ইজিপিপি কর্মসূচিতে ৫১ জেলার ৩৪০ উপজেলায় ১ হাজার ৫০৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। শীতবস্ত্র বিতরণের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ৪১ কোটি টাকা, যার মধ্যে ১৯ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে কম্বল বিতরণে।
আবাসন সহায়তায় মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিবন্ধী ও অতিদরিদ্রদের জন্য বাড়ি নির্মাণে ৭৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা এবং বাড়ি নির্মাণে অনুদান হিসেবে আরও ২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশুদের খাবারের জন্য ২০ কোটি টাকা, পশুখাদ্যের জন্য ২০ কোটি টাকা, শুকনো খাবারের জন্য ৪৫ কোটি টাকা এবং বন্যাকবলিত মানুষের জন্য নগদ ৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
‘কাজের বিনিময়ে খাদ্য’ কর্মসূচির আওতায় গ্রামীণ উন্নয়নমূলক কাজ যেমন রাস্তা, ড্রেন, কালভার্ট, মাঠ ভরাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সীমানা প্রাচীর, বাঁধ সংস্কার, নালা খাল খনন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সংস্কার এবং স্যানিটারি ল্যাট্রিন স্থাপন করা হয়েছে।
গ্রামীণ জনপদে প্রযুক্তি ও অবকাঠামো উন্নয়নের অংশ হিসেবে ল্যাপটপ, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, সোলার স্ট্রিট লাইট, সোলার হোম সিস্টেম, বজ্র নিরোধক দণ্ড ও আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।
আবাসন সহায়তায় মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিবন্ধী ও অতিদরিদ্রদের জন্য বাড়ি নির্মাণে ৭৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা এবং বাড়ি নির্মাণে অনুদান হিসেবে আরও ২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশুদের খাবারের জন্য ২০ কোটি টাকা, পশুখাদ্যের জন্য ২০ কোটি টাকা, শুকনো খাবারের জন্য ৪৫ কোটি টাকা এবং বন্যাকবলিত মানুষের জন্য নগদ ৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
‘কাজের বিনিময়ে খাদ্য’ কর্মসূচির আওতায় গ্রামীণ উন্নয়নমূলক কাজ যেমন রাস্তা, ড্রেন, কালভার্ট, মাঠ ভরাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সীমানা প্রাচীর, বাঁধ সংস্কার, নালা খাল খনন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সংস্কার এবং স্যানিটারি ল্যাট্রিন স্থাপন করা হয়েছে।
গ্রামীণ জনপদে প্রযুক্তি ও অবকাঠামো উন্নয়নের অংশ হিসেবে ল্যাপটপ, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, সোলার স্ট্রিট লাইট, সোলার হোম সিস্টেম, বজ্র নিরোধক দণ্ড ও আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।
পাঠকের মন্তব্য