![]()
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা
-
তারিখ: ১৩ নভেম্বর ২০২৫
-
স্থান: বাংলাদেশ ব্যাংক
-
প্রধান বক্তা: ডেপুটি গভর্নর ড. কবির আহমেদ
-
উপস্থিত: ব্যাংকগুলোর এমডি ও সিইওরা
ড. কবির আহমেদ ব্যাংকগুলোকে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে খেলাপি ঋণ (NPL) উল্লেখযোগ্য হারে কমানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
নির্দেশনার মূল পয়েন্টসমূহ
১️⃣ ঋণ পুনঃতফসিল ও পুনর্গঠন
-
ব্যাংকগুলো ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে অকার্যকর ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে।
-
এতে দুর্দশাগ্রস্ত ঋণগ্রহীতাদের সহায়তা এবং খাতজুড়ে শৃঙ্খলা বজায় থাকবে।
২️⃣ ঋণ পুনরুদ্ধার কার্যক্রমের জোর
-
শক্তিশালী রিকভারি কার্যক্রম বৃদ্ধি করা।
-
অনাদায়ী বা আদায়-অযোগ্য ঋণ অবলোপন।
৩️⃣ সতর্ক ও টেকসই পদক্ষেপ
-
পুনঃতফসিল ও পুনর্গঠন পদক্ষেপ দীর্ঘমেয়াদে খেলাপি ঋণ কমাতে সহায়ক।
-
ব্যাংকগুলোর পদক্ষেপের মধ্যে রিকভারি বাড়ানো, অনাদায়ী ঋণ অবলোপন এবং পুনঃতফসিল এই তিনটি পথকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপট
-
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এনপিএল বেড়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে।
-
ব্যাংকগুলো ইতোমধ্যে খেলাপি ঋণ কমাতে পদক্ষেপ শুরু করেছে।
-
সার্কুলার অনুযায়ী নীতি সহায়তার মাধ্যমে কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে।
বিশ্লেষণ
-
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা ব্যাংক খাতের শৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা।
-
পুনঃতফসিল এবং ঋণ অবলোপন একসঙ্গে প্রয়োগ করলে দীর্ঘমেয়াদে NPL কমানো সম্ভব।
-
এই উদ্যোগ ঋণগ্রহীতার জন্য সহায়ক এবং অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা আনতে সহায়ক।
পাঠকের মন্তব্য