আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, বর্তমানে ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তা হচ্ছে, তাতে উপদেষ্টাদের কোনো প্রয়োজন নেই। বরং দেশের মানুষকে অতীত ফ্যাসিবাদী সরকারের বিধ্বংসী রাষ্ট্র কাঠামো থেকে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন আছে।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি কখনো বিচারপতিকে স্বাধীনভাবে নিয়োগ করতে পারেননি, এবং অনেক বিচারক মানবাধিকার লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আইন করার ক্ষেত্রে ব্যর্থতা না থাকলেও প্রতিষ্ঠান গড়ার ক্ষেত্রে সীমাহীন চ্যালেঞ্জ রয়েছে।
ড. আসিফ আশা প্রকাশ করেন, সংশোধিত ‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ, ২০২৫’ দ্বারা একটি শক্তিশালী, স্বাধীন এবং দক্ষ মানবাধিকার কমিশন গড়ে তোলা সম্ভব হবে। তিনি উল্লেখ করেন, উচ্চ আদালত, সংসদীয় কমিটি ও জবাবদিহিমূলক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করা জরুরি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তৃতা দেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, এটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান সহ অনেকে। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইউএনডিপি বাংলাদেশের উপদেষ্টা রোমানা শোয়েগার।
পাঠকের মন্তব্য