দেশের দুই প্রধান পুঁজিবাজার—ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)—আজ বড় মূলধনী শেয়ারগুলোর দরপতনের কারণে নিম্নমুখী অবস্থায় লেনদেন শেষ করেছে।
ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স (ডিএসইএক্স) আগের কার্যদিবসের ৫,৩৮২ পয়েন্ট থেকে ৪৪.৭ পয়েন্ট কমে ৫,৩৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণও কম ছিল; বাজারের টার্নওভার ১২.৩ শতাংশ হ্রাস পেয়ে দুই মাস ১৫ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন ৫৪০ কোটি টাকায় নেমেছে, যা আগের কার্যদিবসে ৬২০ কোটি টাকা ছিল।
খাতভিত্তিক টার্নওভারের মধ্যে ফার্মাসিউটিক্যালস সর্বোচ্চ (১৬.১%), এরপর ব্যাংক (১৫.৪%) এবং টেক্সটাইল (১১.৮%) খাত অবস্থান করেছে। দিনের শেষে সব খাতেই নেতিবাচক রিটার্ন দেখা গেছে। বিশেষ করে টেক্সটাইল (-২.১%), ট্রাভেল (-১.৯%) ও লাইফ ইন্স্যুরেন্স (-১.৬%) খাত সবচেয়ে বেশি দরপতনের মুখে পড়েছে। অন্যদিকে সার্ভিসেস (১.১%) এবং টেলিকম (০.৩%) খাত সামান্য ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৯৭টি ইস্যুর মধ্যে ৪৩টির দর বেড়েছে, ৩০১টির দর কমেছে এবং ৫৩টির দর অপরিবর্তিত ছিল।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জও লাল সংকেত দেখিয়েছে। সিএসইর সিলেকটিভ ক্যাটাগরিজ ইনডেক্স (সিএসসিএক্স) ৬৪.৮ পয়েন্ট ও অল শেয়ার প্রাইস ইনডেক্স (সিএএসপিআই) ১২০.৮ পয়েন্ট কমে লেনদেন শেষ করেছে।
পাঠকের মন্তব্য