![]()
প্রকল্পের মূল দিকসমূহ
-
অপারেটর: ডেনমার্ক ভিত্তিক এপিএম টার্মিনালস বি.ভি.
-
মেয়াদ: ৩০ বছর
-
মালিকানা: চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের অধীনে
-
প্রকল্পধরণ: পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (PPP)
-
বিনিয়োগ: ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (ইতিহাসে বৃহত্তম ইউরোপীয় ইক্যুইটি বিনিয়োগ)
প্রধান বৈশিষ্ট্য
স্মার্ট ও সবুজ বন্দর
-
দেশের প্রথম সবুজ ও স্মার্ট কনটেইনার টার্মিনাল
-
২৪ ঘণ্টা রাতের নেভিগেশন সুবিধা
-
ডিজিটাল টার্মিনাল পরিচালনা ব্যবস্থা, লিন পদ্ধতি ও ফ্লো প্রসেস ফ্রেমওয়ার্ক
ক্ষমতা বৃদ্ধি
-
বর্তমান সক্ষমতার তুলনায় ৪৪% বেশি কনটেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা
-
চালু হলে বার্ষিক ৮ লক্ষাধিক টিইইউ (প্রমিত একক) হ্যান্ডলিং
3️⃣ অর্থনৈতিক ও কর্মসংস্থান প্রভাব
-
সরাসরি ৫০০–৭০০ জনের কর্মসংস্থান
-
ট্রাকিং, স্টোরেজ, লজিস্টিকস ও স্থানীয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা খাতে কয়েক হাজার পরোক্ষ কর্মসংস্থান
-
রাজস্ব ভাগাভাগি ভিত্তিতে পরিচালনা, যা সরকারের আয় বাড়াবে
প্রযুক্তি ও পরিবেশগত সুবিধা
-
আন্তর্জাতিক মানের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও পরিবেশ (HSSE) নীতি
-
জ্বালানি দক্ষ প্রযুক্তি ও জলবায়ু অভিযোজন উদ্যোগ
-
কার্বন নির্গমন হ্রাস, প্যারিস চুক্তির লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক
রপ্তানি ও লজিস্টিক সুবিধা
-
দ্রুত জাহাজ টার্নঅ্যারাউন্ড এবং কম কনটেইনার ডওয়েল টাইম
-
পোশাক, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও হালকা প্রকৌশল খাতের সময়মতো সরবরাহ নিশ্চিত
প্রকল্পের লক্ষ্য ও প্রতিশ্রুতি
-
বাংলাদেশের বন্দর খাতকে বিশ্বমানের পর্যায়ে উন্নীত করা
-
লজিস্টিক খাতকে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করা
-
রপ্তানি বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক বিনিয়োগের নতুন সুযোগ সৃষ্টি করা
প্রকাশকৃত মন্তব্য
“লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্পটি বাংলাদেশের বন্দর খাতকে বিশ্বমানের পর্যায়ে নিয়ে যাবে। এটি কেবল অবকাঠামো বিনিয়োগ নয়, দেশের লজিস্টিক খাতকে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করবে এবং রপ্তানি, কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক বিনিয়োগের জন্য নতুন যুগের সূচনা করবে।”
— আশিক চৌধুরী, নির্বাহী চেয়ারম্যান, বিডা