বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন, নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণ প্রক্রিয়ায় গোটা বিশ্বের সমর্থন রয়েছে। তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিএনপি নেতা তারেক রহমানের নির্দেশনার আলোকে দলের প্রস্তুতি নেওয়া হবে।
শুক্রবার রাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরার পর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের টার্মিনালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, “আজকের দিনে গণতন্ত্রে উত্তরণের বিষয়ে গোটা বিশ্বের সমর্থন রয়েছে। বিশেষ করে গণতান্ত্রিক বিশ্বের পক্ষ থেকে সমর্থন সম্পূর্ণরূপে দৃশ্যমান।”
মির্জা ফখরুল নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুসের সঙ্গে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে অংশগ্রহণ করেন। প্রধান উপদেষ্টা ২ অক্টোবর দেশে ফেরেন। বিএনপি মহাসচিব যুক্তরাষ্ট্রে দলীয় একটি অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে শুক্রবার দিবাগত রাতে দেশে ফিরে আসেন।
সফরে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রতিনিধি দলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনিম জারা।
জাতিসংঘে বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান, “আমাদের সকলের সঙ্গে আলাপ হয়েছে। যারা সফরে ছিলেন, তাদের সঙ্গে অবশ্যই আলাপ হয় – এটি স্বাভাবিক।”
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে অংশগ্রহণের বিষয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, “প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে আমরা তার সফরসঙ্গি হিসেবে অংশগ্রহণ করেছি। সেখানে আমাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছি। আমি মনে করি, সফরটি সফল হয়েছে।”
তিনি আরও উল্লেখ করেন, “এটি প্রথমবারের মতো যে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐক্য প্রদর্শন করতে প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। এই দিক থেকেও সফরটি গুরুত্বপূর্ণ ও সফল হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের কথা বিশ্বের দরবারে পৌঁছেছে।”
মির্জা ফখরুল বলেন, “নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের পাশাপাশি যেসব সভা হয়েছে, তা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত উপকারী হয়েছে। এটি মোটেও শুধু বাংলাদেশ নয়, সমগ্র গণতন্ত্রের জন্য ইতিবাচক।”
এদিকে, নিউইয়র্কে বিমানবন্দরে অবতরণের পর ঘটে যাওয়া হেনস্তা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমরা এটিকে বড় বিষয় হিসেবে দেখি না। এটি আওয়ামী লীগের একটি প্রথাগত আচরণ।”
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন, নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণ প্রক্রিয়ায় গোটা বিশ্বের সমর্থন রয়েছে। তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিএনপি নেতা তারেক রহমানের নির্দেশনার আলোকে দলের প্রস্তুতি নেওয়া হবে।
শুক্রবার রাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরার পর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের টার্মিনালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, “আজকের দিনে গণতন্ত্রে উত্তরণের বিষয়ে গোটা বিশ্বের সমর্থন রয়েছে। বিশেষ করে গণতান্ত্রিক বিশ্বের পক্ষ থেকে সমর্থন সম্পূর্ণরূপে দৃশ্যমান।”
মির্জা ফখরুল নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুসের সঙ্গে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে অংশগ্রহণ করেন। প্রধান উপদেষ্টা ২ অক্টোবর দেশে ফেরেন। বিএনপি মহাসচিব যুক্তরাষ্ট্রে দলীয় একটি অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে শুক্রবার দিবাগত রাতে দেশে ফিরে আসেন।
সফরে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রতিনিধি দলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনিম জারা।
জাতিসংঘে বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান, “আমাদের সকলের সঙ্গে আলাপ হয়েছে। যারা সফরে ছিলেন, তাদের সঙ্গে অবশ্যই আলাপ হয় – এটি স্বাভাবিক।”
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে অংশগ্রহণের বিষয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, “প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে আমরা তার সফরসঙ্গি হিসেবে অংশগ্রহণ করেছি। সেখানে আমাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছি। আমি মনে করি, সফরটি সফল হয়েছে।”
তিনি আরও উল্লেখ করেন, “এটি প্রথমবারের মতো যে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐক্য প্রদর্শন করতে প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। এই দিক থেকেও সফরটি গুরুত্বপূর্ণ ও সফল হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের কথা বিশ্বের দরবারে পৌঁছেছে।”
মির্জা ফখরুল বলেন, “নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের পাশাপাশি যেসব সভা হয়েছে, তা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত উপকারী হয়েছে। এটি মোটেও শুধু বাংলাদেশ নয়, সমগ্র গণতন্ত্রের জন্য ইতিবাচক।”
এদিকে, নিউইয়র্কে বিমানবন্দরে অবতরণের পর ঘটে যাওয়া হেনস্তা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমরা এটিকে বড় বিষয় হিসেবে দেখি না। এটি আওয়ামী লীগের একটি প্রথাগত আচরণ।”