মহেশখালী-মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর চালু হলে দেশের মৎস্য ও সামুদ্রিক খাদ্য রপ্তানি খাতে বড় ধরনের প্রবৃদ্ধি আসবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
জাপানের সহায়তায় নির্মাণাধীন এই বন্দরটি চট্টগ্রাম বন্দরের চাপ কমাবে এবং বড় জাহাজ সরাসরি পরিচালনার সুযোগ দেবে। এতে কোল্ড চেইন ও দ্রুত পরিবহনের সুবিধা তৈরি হবে, যা হিমায়িত মাছসহ দ্রুত নষ্ট হওয়া পণ্য রপ্তানিতে সহায়ক হবে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী ও জেলেরা বলছেন, নতুন বন্দর চালু হলে রপ্তানি সময় ও খরচ কমবে, বিশ্ববাজারে পণ্যের প্রতিযোগিতা বাড়বে এবং ন্যায্যমূল্য পাওয়া সহজ হবে।
বিশ্ববাজারে বিলিয়ন ডলারের সামুদ্রিক খাদ্য শিল্পে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ বাড়াতে সরকার ইতোমধ্যে গভীর সমুদ্র ফিশিং ভেসেল অনুমোদন দিয়েছে।
শিল্প বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, মাতারবাড়ি সমুদ্রবন্দর শুধু মাছ ও চিংড়ি শিল্প নয়, স্ক্যালপ প্রক্রিয়াজাতকরণ, মান সংযোজিত সামুদ্রিক পণ্য রপ্তানি এবং নতুন বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।